Saturday, May 17, 2014

Jewish World Review: Triumph within tragedy -By Rabbi Berel Wein

The end of Leviticus reminds us not to let the present blind us to the future

This week we conclude the public reading of Leviticus. The portion is rather somber, what with the dominant theme being the prediction of Jewish dereliction from Biblical values and practices and the resultant exile from their land and sovereignty. Yet in these chapters there are also promises of prosperity and well being and successful general religious life.

The Torah generally conforms to such a pattern of great blessings and stern warnings. It really allows the Jews very little middle ground in which to maneuver the private and national lives of Israel. Our entire history is one of great vacillation between exalted and miraculous moments and dire events and forebodings.

Our tears are always mixed with joy and our joy is always laden with a heavy dose of accompanying tears. The Torah's message to us is that life constantly presents different emotions and scenarios that are rarely if ever completely positive or completely negative.

Perhaps this is one of the meanings of the words of the rabbis of the Talmud that everything that Heaven does has good within it. Even if the general event may be deemed to be a negative one, there always lies a kernel of good buried within it. So, therefore, this week's readings reflect this duality of blessing and accomplishment as well as of defeat and hardship.

This duality of view regarding our national life also applies to our dealings with others on a daily basis. To try and see the good lurking within another person whenever possible — and I will admit that there are situations that make it look impossible to do so — has always been a premier Jewish trait. The sages in Ethics of Our Fathers taught us that every person has his moment so to speak. Seizing and exploiting that moment is the main accomplishment in life.

But that requires a sense of realism. We cannot fool ourselves to think that everything is always correct and well with ourselves and our society, nor can we always be so pessimistic and down on the situation that we find ourselves in that we preclude honest attempts to improve it. The balance of hope and warning that these concluding chapters of Leviticus exude is an important lesson and guidepost for our daily lives.

This lesson lies embedded in another teaching of the Sages in Ethics of our Fathers: "It is not incumbent upon you to complete the entire task at hand but then again neither are you free to discard it entirely." Reality dictates to us that we face our world and its dangers squarely and honestly. But we should not abandon hope and effort to improve our lot.

We believe that positive effort and wise decisions, coupled with faith and tradition allow us to survive and prosper. Therefore at the conclusion of the public reading of these mixed messages at the end of the book of Leviticus we rise and strengthen ourselves "Chazak chazak v'nitchzeik — Be strong, be strong, and may we be strengthened!"
-
[JWR contributor Rabbi Berel Wein --- Jewish historian, author and international lecturer]

Thursday, February 20, 2014

তরিকায়ে চিস্তিয়া ও হযরত আজানগাছী সুফী মুফতি রহমতুল্লাহ আলাইহীর অনুসৃত ওযীফা অনুসরণে অজিফা ও মুনাজাত

আউযু বিল্লাহী মিনাশ শায়তুয়ানির রাযীম

১) বিসমিল্লাহীর রাহমানীর রাহীম  আশহাদুআল লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহু ওয়া আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান আবদুহু ওয়া রাছুলুহু - বার

২) বিসমিল্লাহীর রাহমানীর রাহীম সুব্বুহুন কুদ্দুসুন রাব্বানা ওয়া রাব্বোল মালাইকাতি ওয়ার রুহু - বার

৩) বিসমিল্লাহীর রাহমানীর রাহীম ছোবহানাল্লাহেওয়াল হামদো লিল্লাহে, ওয়া লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবর - বার

৪) বিসমিল্লাহীর রাহমানীর রাহীম লা হাওলা ওয়াল কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিয়েল আযীম - বার

৫) বিসমিল্লাহীর রাহমানীর রাহীম  আস্তাগফিরুল্লাহা রাব্বী মিন কুল্লি জাম্বিও ওয়া আতুবু ইলাইহী - বার

৬) আউযু বিল্লাহী মিনাশ শায়তুয়ানির রাযীম  বিসমিল্লাহীর রাহমানীর রাহীম

আল হামদু লিল্লাহি রাব্বিল লামীনআর রাহমানীর রাহীমমালিক ইয়াওমিদ্বিন, ইয়্যা কানাবুদু  ওয়া ইয়্যা কা নাস্তাঈনইহ দিনাছ ছিরাতাল মুস্তাকীমছিরাতাল্লাজীনা আন আমতা আলাইহীমগাইরিল মাগদুবী আলাইহীম ওয়ালাদ্দোয়াল্লীন আমীন                                           - ছুরা ফাতিহা  বার

৭) বিসমিল্লাহীর রাহমানীর রাহীম  ক্বোলহু আল্লাহু আহাদআল্লাহুচ্ছামাদলাম ইয়ালিদওয়ালাম ইউলাদ;  ওয়ালাম ইয়া কুল্লাহু  কুফুয়ান আহাদ                                           - ছুরা ইখলাছ বার

৮) বিসমিল্লাহীর রাহমানীর রাহীম  ক্বোল আউযু বি রাব্বিল ফালাক্বমিন শারÍ  মা খালাক্বওয়ামিন শাররে গাছিকিন ইজা ওয়াকাব, ওয়া মিন শারÍীন নাফ্ফাছাতে ফিল ওক্বাদওয়া মিন শাররী  হাছিদিন ইযা হাছাদ                                                                                     - ছুরা ফালাক   বার

৯) বিসমিল্লাহীর রাহমানীর রাহীম  ক্বোল আউযু বি রাব্বিন্নাছেমালিকিন্নাছেইলাহিন্নাছেমিন র্শারিল ওয়াছ ওয়াছিল খান্নাছআল্লাযী ইউ ওয়াছুইছু ফি ছুদুরিন্নাছমিনাল জিন্নাতে ওয়ান্নাছ
                                                                                                   - ছুরা নাছ বার
১০) অতঃপর নিন্মোক্ত  হাক্কানী দরুদ শরীফ বার পাঠ করিতে হইবেঃ-

আল্লাহুমা ছাল্লে ওয়া ছাল্লেম ওয়া বারেক আলা আবদেকা রাছুলিল করীমরহমাতাল্লিল লামীনওয়া শাফেঈল মুযনেবীনছাইয়েদিনা ওয়া মাওলানা ওয়া নাবীয়েনা মোহাম্মাদেঁও ওয়া লা আলেহীওয়া আহলে বায়তিহীআওলাদিহী, ওয়া জুররীয়াতিহীওয়া আযওয়াযিহীওয়া আওলিয়াইহী, ওয়া উম্মাতিহী আযমাঈন  কামা ছাল্লাইতাওয়া ছাল্লামতাওয়া বারাকতাওয়া রাহামতাআলা ছাইয়্যেদীনা ইব্রাহীমা ওয়া লা আলে ছাইয়্যেদীনা ইব্রাহীমা  ইন্নাকা হামিদুম মাজীদ - বার

অতঃপর   আল্লাহপাকের   নিকট   নিজ   দোয়া মনোবাঞ্ছা   পেশ  করিয়া  পূণরায়  উপরোক্ত  দরূদশরীফ   আরোও বার পাঠ করিতে হইবে

হযরত শাহ সুফী কাজী মফিজুল ইসলাম চিস্তি রহমতুল্লাহ আলাইহী অনুসরনে কাজী আবু ইহসান মুহাম্মদ আজীজুল হক পঠিত   মুনাজাত -

ইলাহী রহমত যিয়াদা করেন নূরে আরশিহী আহ্মদ মুযতবা মুহাম্মদ মুস্তফা ছল্লাল্লাহু আলাইহিচ্ছালাম পর 

ইলাহী রহমত যিয়াদা করেন হযরত বাবা আদম আলাইহিচ্ছালাম হইতে হযরত মুহাম্মদ মুস্তফা ছল্লাল্লাহু আলাইহিচ্ছালাম পর্যন্ত  হযরত বাবা নুহ আলাইহিচ্ছালাম  হযরত বাবা ইব্রাহীম আলাইহিচ্ছালাম হযরত মুছা আলাইহিচ্ছালম হযরত হারুন আলাইহিচ্ছালম  হযরত  ঈছা আলাইহিচ্ছালাম সহ আপনার মনোনীত সকল নবী-রাছুল গনের উপর 

ইলাহী রহমত যিয়াদা করেন হযরত মা হাওয়া আলাইহিচ্ছালাম পর  ইলাহী রহমত যিয়াদা করেন হযরত সারা আঃহযরত হাজেরা আঃহযরত মরীয়ম আঃ, হযরত খাদীজা আঃ এবং উম্মেহাতুল মোমেনীন আলাইহিচ্ছাল্লাম গণের উপর

ইলাহী রহমত যিয়াদা করেন আপনার মকবুল আলম পর

ইলাহী রহমত যিয়াদা করেন পাক পাঞ্জাতন পর

ইলাহী রহমত যিয়াদা করেন হযরত মুহাদ্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহিচ্ছালামের সকল নেক মোমেন ছাহাবায়ে কেরাম পর যাঁহারা তাঁহার অবর্তমানে মা ফাতেমা আলাইহিচ্ছালামকে কষ্ট প্রদান করেন নাই 

ইলাহী রহমত যিয়াদা করেন আমীরুল মুমেনীন, ইমামুল মুছলেমীন হযরত ইমাম হাছান রাদীআল্লাহু তালা আনহু পর

ইলাহী রহমত যিয়াদা করেন কারবালার ময়দানে শহীদ আমীরুল মুমেনীন, ইমামুল মুছলেমীন হযরত ইমাম হোছাইন রাদীআল্লাহু তালা আনহু পর তাঁহার পক্ষ অবলম্বনকারী শহীদ মোমেনগনের উপর 

ইলাহী রহমত যিয়াদা করেন আল্লাহর অলীগণের সাহায্যকারী আমীরুল মুমেনীনখলীফাতুল মুসলেমীন, হযরত আলী রাদীয়াল্লাহু তালা আনহু পর

ইলাহী রহমত যিয়াদা করেন  আপনার আশেক-মাশুক তামাম অলি-আল্লাহ গণের উপর 

ইলাহী রহমত যিয়াদা করেন  জীবিত-মৃত নারী-পুরুষ নির্বিশেষে আপনার নিকট আত্ম-সমর্পনকারী তামাম মোমেন মোছলমানের উপর 

ইলাহী রহমত যিয়াদা করেন   আমাদের পিতা-মাতা, উস্তাদ-মোর্শেদ, দাদা-দাদীনানা-নানী, ময়-মুরব্বী, ভাই-বোন, আত্মীয়-পরিজন, সাথী-সঙ্গী, দোস্ত-আহবাব, পাড়া-প্রতিবেশী মোমেন-মোমেনার উপর 

ইলাহী রহমত যিয়াদা করেন   আপনার রাস্তায় জিহাদে অবতীর্ণ  আমাদের জানা-অজানা  আপনার সকল হিজবুল্লাহ মোমেন মুজাহীদ মোছলমানদের উপর - খাছভাবে মোল্লাহ মুহাম্মদ ওমরের উপর, সাঈয়েদ আলী খোমেনীর উপর, সাঈয়েদ হাসান নাছরুল্লাহর উপর এবং তাদের অনুগত মোমেন মুজাহিদদের উপর, এবং তাঁদেরকে  ও তাদের অনুগতদেরকে আপনার রশিতে ঐক্যবদ্ধ করেন।

ইলাহীজমিন-আসমান-জল-স্থল-অন্তরীক্ষ থেকে আপনার বিরুদ্ধে বিদ্রোহকারীদেরকে সমূলে উৎপাটিত করেন,  আপনার অবাধ্যদের জড় ভেঙ্গে দেনআপনার বিরুদ্ধে বিদ্রোহকারীদের ঘাড় কোমর এমন ভাবে  ভেঙ্গে দেন যেন কেয়ামত তক তারা আর কখনো মাথা তুলে দাঁড়াতে না পারে

 ইলাহী ! আমাদের সহ আপনার অনুগত মোমেন  ইনছান জ্বীনদের দ্বারা ঈমান-ইছলাম-তৌহীদ-ইনছাফের অতি উত্তম শক্তিশালী জড় পয়দা করেন  এবং জমিন-আসমান-জল-স্থল-অন্তরীক্ষের  সকল ক্ষেত্রের স্তরের সকল নেতৃত্ব-কর্ত্তৃত্ত্ব-খিলাফতে আপনার অনুগত আপনার দলভুক্ত বিশ্বাসী হিজবুল্লাহ-মোমেনদেরকে অধিষ্টিত করেন  


(অতঃপর উপরোল্লিখিত  দরূদশরীফ আরোও বার পাঠ করিতে হইবে)

Monday, February 10, 2014

উম্মতের ঐক্যবদ্ধ থাকার কৌশল - মতপার্থক্য সত্বেও ছবর এখতিয়ার করার নির্দেশ (পবিত্র ক্বোরাণ, সুরা আনফাল, আয়াত নং-৪৬)

পবিত্র ক্বোরাণ, সুরা আনফাল, (আয়াত নং-৪৬)

আর আল্লাহর নির্দেশ মান্য কর, আর তাঁর রাছুলের।
তাছাড়া তোমরা পরস্পর বিবাদে লিপ্ত হইও না।
যদি তা কর (অর্থাৎ যদি বিবাদে লিপ্ত হও), তবে তোমরা কাপুরুষ  হয়ে পড়বে এবং তোমাদের প্রভাব চলে যাবে।
আর তোমরা ধৈর্য ধারণ কর।
নিশ্চয়ই আল্লাহ রয়েছেন ধৈর্যশীলদের সাথে।

=

তফছীর, হযরত মুফতি মুহাম্মদ শাফী (রঃ), তফছীরে মারেফুল ক্বোরানঃ-

এক্ষেত্রে ক্বোরাণে করীম ‘ওয়ালা তানাজাঊ’ বলেছে। অর্থাৎ পারস্পরিক বিবাদ-দ্বন্দ্ব থেকে বিরত করেছে, মতের পার্থক্য কিংবা তা প্রকাশ করতে বাধা দেয়নি।

যে ক্ষেত্রে মতপার্থক্যের সাথে সাথে নিজের মত অন্যকে মানাবার প্রেরণা কার্যকর থাকে তাকেই বলা হয় বিবাদ ও বিসংবাদ।

আর এটিই হল সে প্রেরণা যাকে ক্বোরাণ করীম – ‘ওয়াছবেরু’ শব্দে ব্যক্ত করেছে এবং সবশেষে ‘ছবর’ অবলম্বনের এক বিরাট উপকারিতার কথা বলে এর তিক্ততা দূর করে দিয়েছে যে, ‘ইন্নাল্লাহা মা আস ছবেরীন’ (যারা ছবর তথা ধৈর্য ধারণ করে আল্লাহ তাদের সংগে রয়েছেন।)


দ্রষ্টব্যঃ পৃষ্ঠা-৫৩৬, তফসীর মারেফুল ক্বোরান, হযরত মওলানা মুফতি মুহাম্মদ শাফী (রঃ), বংগানুবাদ – মওলানা মুহিউদ্দীন খান, প্রকাশক-সৌদী বাদশা।